1859 সালে ম্যাক্সওয়েল ও বোল্টজম্যান বণ্টন সূত্রের সাহায্যে গ্যাসের গতিতত্ত্বকে নতুন রূপে চিহ্নিত করেন। এই গতিতত্ত্ব ব্যবহার করে গ্যাসের সূত্রগুলো ব্যাখ্যা করা যায়। গ্যাসের আণবিক গতিতত্ত্ব কতগুলো স্বীকার্যের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। এদের গ্যাসের মৌলিক স্বীকার্য বলা হয়।

নাইট্রোজেন ফিক্সেশন: বায়ুস্থ N2 কে যৌগে রূপান্তর করে আবদ্ধ করে রাখার প্রক্রিয়াই নাইট্রোজেন ফিক্সেশন৷ এটি ২ প্রকার।   ১) প্রাকৃতিক ভাবে মাটিতে নাইট্রোজেন ফিক্সেশনঃ যখন

আমাদের এককের সকল সমস্যার সমাধান একসাথে দেখে আসা যাক গোছানোভাবে।

এসিডঃ

যেসব যৌগ ক্ষারকের সাথে বিক্রিয়ায় লবণ ও পানি উৎপন্ন করে তারাই এসিড।  যেমন: HCL,

ক্ষারকঃ

ক্ষারক হচ্ছে কোনো ধাতুর অক্সাইড বা হাইড্রক্সাইড যৌগ যা এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি প্রস্তুত করে । যেমন: ,ZnO,NaOH

গ্যাস হচ্ছে পদার্থের সেই ভৌত অবস্থা যেখানে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বল সবচেয়ে কম থাকে এবং পদার্থের আয়তন ও আকৃতি অনির্দিষ্ট। গ্যাসের এই ভৌত ধর্মের উপর ভিত্তি করে যে সকল সুত্র রয়েছে এরাই গ্যাসের সূত্রসমূহ।

বিজ্ঞানী লা শাতেলিয়ার বলেছেন “ কোন বিক্রিয়া সাম্যাবস্থায় থাকাকালীন সময়ে এর কোন নিয়ামকের (তাপ, চাপ, ঘনমাত্রা) পরিবর্তন করলে সাম্যাবস্থা এমনভাবে পরিবর্তিত হয় যেন নিয়ামক পরিবর্তনের ফলাফল প্রশমিত হয়।”