দূষক পদার্থের মধ্যে পোলার ও অপোলার যৌগ, গ্যাসী অণু,ধাতব ও অধাতব কণা ইতাদি রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে আমরা দূষক এর দ্রবীভুত থাকা নিয়ে জানতে পারি।
খাদকঃ তৃণভোজীঃ উদ্ভিদ ,লতাপাতা খায়। গরু,ছাগল,ভেড়া,হরিণ,ফড়িং,ঝিনুক,শামুক। মাংসাশীঃ Technic: হেরিং মাছ বড় ভালো বা সি। হেরিং মাছ,বড় মাছ,ভাল্লুক,বাঘ সিংহ সর্বভুকঃ
DO এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Dissolved Oxygen বা দ্রবীভূত অক্সিজেন। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতিলিটার পানিতে যত মিলিগ্রাম অক্সিজেন গ্যাস দ্রবীভূত থাকে তাকে ঐ নমুনা পানির DO বলে।
পরমাণুর স্পিন কোয়ান্টাম সংখ্যা থেকে আমরা জানি যে প্রতিটা ইলেক্ট্রনই নিজের স্পিন গতির কারণে একটা ছোট চুম্বকের মতো আচরণ করে এবং ছোট একটি চুম্বকক্ষেত্র তৈরি করে। যদি ইলেক্ট্রনটি unpaired অর্থাৎ অযুগল অবস্থায় থাকে তাহলে তার magnetic moment (চৌম্বক ভ্রামক) সৃষ্টি হয় এবং পরমাণু বা আয়নটি চৌম্বক ধর্ম প্রকাশ করে। কিন্তু যদি ইলেকট্রনটি paired বা যুগলবন্দী থাকে তাহলে তখন দুটা ইলেক্ট্রনের magnetic moment বিপরীত হয়ে একটা অপরটাকে কাটাকাটি করে দেয় অর্থাৎ total magnetic moment শূণ্য হয়ে যায় এবং পরমাণু বা আয়নটি চৌম্বক ধর্ম প্রকাশ করে না মানে বাহ্যিক কোনো চুম্বকক্ষেত্র দ্বারা আকৃষ্ট হয় না ।
কোনো একটি মৌলের অন্য কোনো মৌলের সাথে যুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করার ক্ষমতাকে সেই মৌলটির যোজ্যতা বা যোজনী বলে।
বিষক্রিয়ার মাত্রার উপর আর্সেনিক যৌগের দ্রবীভূত ক্রমঃ
আর্সাইন গ্যাস> আর্সেনাইট(গ্যাস)> আর্সেন অক্সাইড (জৈব,ত্রিযোজী)>আর্সেনেট (অজৈব)> আর্সেনিক(মেটালয়েড)
মিঠা পানিতে পর্যাপ্ত পরিমানে দ্বিধনাত্নক ক্যাটায়ন Ca2+,Fe2+,Mg2+,Sr2+,Mn2+ আয়ন দ্রবীভূত থাকলে ঐ পানিকে খর পানি বলে। খর পানিতে সাবানের অপচয় হয়।
যেসব মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ ইলেকট্রনটি d অরবিটালে যায়, তাদেরকে d ব্লক মৌল বলে।
এসব মৌলের যোজ্যতা স্তরের সাধারণ ইলেকট্রন বিন্যাস: [(n-1)d1-10 ns1-2]
তার মানে হলো এসব মৌলের সবশেষ n শক্তিস্তরের s অরবিটালে ১টি বা ২টি ইলেকট্রন থাকবে এবং তার ঠিক আগের (n-1) শক্তিস্তরের d অরবিটালে ১ থেকে ১০টি ইলেকট্রন থাকবে। মৌলের সংখ্যা ৪১টি।
যে সকল গ্যাস সকল তাপমাত্রা ও চাপে গ্যাসের সূত্রসমুহ মেনে চলে তাদের আদর্শ গ্যাস বলে। বাস্তবে আদর্শ গ্যাসের অস্তিত্ব নেই।
All Rights Reserved By Studymate 2022